আপনার লক্ষ্য অর্জন করতে আগে নিজেকে জানুন
আপনি কি আপনার লক্ষ্য অর্জন সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন ? তাহলে আজকের পোস্ট টি শুধু আপনার জন্য। কারণ আজকে আমরা আলোচনা করবো শুধু স্বাস্থ্য বিষয়ের ওপর।
নিচে আপনাদের জন্য আপনার লক্ষ্য অর্জন ধাপে ধাপে লিখা হয়েছে। এখান থেকে আপনারা খুব সহজেই আপনার লক্ষ্য অর্জনজ জানতে পারেন।
আপনার লক্ষ্য অর্জন সম্পর্কে শুরু করার আগে মনোযোগ দিয়ে পড়েন । দেরি না করে চলেন আপনার লক্ষ্য অর্জন জেনেই নেই । চলুন দেখে নেয়া যাক আপনার লক্ষ্য অর্জন ।
প্রায়শই নিজের ভেতরে অস্থিরতা অনুভব করেন এবং এ জন্য হাতে থাকা কোনো কাজে ফোকাস করতে পারছেন না?
আপনার জীবন ইতিবাচক পরিবর্তন করতে পারে এমন গুরুতৃপূর্ণ লক্ষ্যগুলো আপনাকে আকৃষ্ট করতে পারছে না?
যদি তাই হয়, খুব সম্ভবত আপনার প্রয়োজন হতে পারে ডোপামিন ডিটস্স ৷
আজকের এই দুনিয়ায় আমাদেরকে বিক্ষিপ্ত করার উপাদান এত বিস্তৃত যে আমাদের ফোকাস করার বা লক্ষ্যে মনস্থির করার ক্ষমতা অনেক দুস্প্রাপ্য বস্তু হয়ে গিয়েছে। মনের অজান্তেই আমরা প্রভাবিত হচ্ছি অথবা অস্থির হয়ে পড়ছি। আমাদের গোল বা লক্ষ্য অর্জনের তখন আমরা প্রায়ই দেখতে পাই অপ্রয়োজনীয় অন্য কাজ করার ইচ্ছা আমাদেরকে পেয়ে বসে।আরো জানতে পড়ুন লক্ষ্য পূরণের উপায়।
আমাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য যেসব করা দরকার তার বদলে আমরা হয় হাঁটতে বেড়িয়ে পড়ি অথবা কফি নিয়ে বসি বা তখনি আমাদের ইমেইলগুলো চেক করবার কথা অথবা ফাইলগুলো সাজানোর কথা মনে পড়ে যায়। আমাদের যা একান্তভাবে সেসময় করা দরকার ছিল সেটা ছাড়া বাকি সব কিছু করাকে আমাদের চমৎকার আইডিয়া বলে মনে হয় ।
- ফোকাস ও ধীরস্ছির ভাব আনা যায়। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য অর্জনের জন্য যে মূল কাজ করা দরকার সেসবের প্রতি স্বাভাবিকভাবেই মোটিভেটেড থাকা যায় (গড়িমসি না করে) ৷
- আনপ্রোডাক্টিভ কাজ তথা যেসব কাজ আপনার কোনো উপকারে আসে না সেগুলো সেই সাথে যে জিনিস আপনার মনকে বিক্ষিপ্ত করে সেগুলোকে দূর করে আপনার ফোকাসকে অনেকগুণ বাড়িয়ে তোলা যায়। এসবের যে কোনো একটির প্রতি যদি আপনি আগ্রহী থাকেন, তাহলে এই লেখাটা আপনার পড়া উচিত৷