ওয়েবসাইট লিংক গুগলে থাকা সত্ত্বেও ভিজিটর না আসার কারণ কি টিপস
অনেক সময় দেখা যায় গুগলে আপনার ভিজিটর আসে না , আর কি কি করলে ভিসিটর আসবে বিস্তারিত আজকে আলোচনা হবে।
ওয়েবসাইট লিংকগুলি গুগলে সার্চ করলে খুব সম্ভবত তাদের সার্চ রেজাল্টে প্রথম পাতায় আসবে না। এটি একটি কমপেটিটিভ ব্যাপার এবং বিভিন্ন কারণে ঘটে পারে। কিছু কারণ হলোঃ
কমপেটিশন:
একই সেবা বা পণ্য সরবরাহ করে অনেকগুলি ওয়েবসাইট আছে। গুগল সার্চ রেজাল্টে প্রথম পাতায় আসার জন্য এই ওয়েবসাইটগুলি অনেক কমপেটিশনের মধ্যে থাকতে হয়। এটি বিভিন্ন ফ্যাক্টরের সমন্বয়ে ঘটে পারে, যেমন ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এবং ব্যবহারকারীদের পছন্দ।
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন:
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বহুমুখী একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ওয়েবসাইটগুলি গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সাথে সম্পর্কিত হয়। এটি ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট, কীওয়ার্ড ব্যবহার, লিংক ব্যবহার এবং ছবি ব্যবহার সহ বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। যদি ওয়েবসাইটটি সঠিকভাবে অপ্টিমাইজ না হয় তবে এটি সার্চ রেজাল্টে প্রথম পাতায় আসতে পারে না।
বিষয়ভিত্তিকতা:
কিছু ওয়েবসাইট একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে স্থাপিত হয় যে সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ উপস্থিত থাকবে। এই সিদ্ধান্তের ফলে কিছু ওয়েবসাইট কোন একটি বিষয়ে কেন্দ্রিত হয়
ওয়েবসাইট কন্টেন্ট:
একটি ওয়েবসাইট যদি উপযুক্ত, মানসম্পন্ন এবং সমস্যার সমাধান সম্প্রসারণ করে তাহলে ওয়েবসাইট ট্রাফিক প্রাপ্ত করতে সমস্যা না হয়। একটি ওয়েবসাইট যদি দর্শকদের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ না করে তাহলে দর্শকরা ওয়েবসাইটটি পরিত্যাক করে অন্য উপযুক্ত সোর্স থেকে তথ্য সন্দর্শন করতে পারে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন:
একটি ভালো ওয়েবসাইট ডিজাইন দর্শকদের সহজে ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে সাহায্য করে। ডিজাইন ভালো না হলে ওয়েবসাইটের পরিচিতি ভালো না হওয়া সম্ভব। একটি খারাপ ওয়েবসাইট ডিজাইন দর্শকদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে এবং ব্যবহারকারীরা অন্য উপযুক্ত সোর্স থেকে তথ্য খুঁজে পেতে পারে।
এই সমস্যার সমাধান করতে ওয়েবসাইট মার্কেটিং এবং এসইও প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য সম্ভবত বিভিন্ন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এডভার্টাইজিং, ওয়েবসাইট এক্সপেরিমেন্ট এবং বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটিং টুল ব্যবহার করে।
দৈনন্দিন জীবনের প্রতিবিম্ব:
দৈনন্দিন জীবন দিনে দিনে পরিবর্তিত হয় এবং মানুষের পছন্দ ও প্রয়োজনীয়তা সময় সময় পরিবর্তন হয়। ওয়েবসাইট মার্কেটারদের দায় হলো মানুষের পছন্দ এবং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ওয়েবসাইট বছরে কমপক্ষে একবার আপডেট করা উচিত।
স্থানীয় সার্চ রেজাল্ট:
গুগল সার্চ রেজাল্ট স্থানীয়ভাবে সার্চ করলে সেখানে স্থানীয় ওয়েবসাইটগুলি প্রথম পাতায় আসে। সুতরাং, আপনার ওয়েবসাইট স্থানীয় মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলি অনুসরণ করে স্থানীয় সার্চ রেজাল্টে আসা বেশি সম্ভব।
ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং:
ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করে ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানো সম্ভব। ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচারণা দিয়ে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক প্রাপ্ত করতে পারেন।
সমস্যা সমাধান করতে ওয়েবসাইট মার্কেটিং এবং এসইও প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য সম্ভবত বিভিন্ন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এডভার্টাইজিং, ওয়েবসাইট এক্সপেরিমেন্ট এবং বিভিন
ওয়েবসাইট প্রদর্শন:
ওয়েবসাইট প্রদর্শন খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি ভালো ওয়েবসাইট প্রদর্শন দর্শকদের আকর্ষণীয় লাগে এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে সহজ হয়। প্রদর্শন ভালো না হলে দর্শকরা ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে এবং ব্যবহারকারীরা অন্য উপযুক্ত সোর্স থেকে তথ্য খুঁজে পেতে পারে।
মোবাইল রেসপন্সিভ ডিজাইন:
এখনকার সময়ে বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল থেকে ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকে। একটি ভালো ওয়েবসাইট মোবাইল রেসপন্সিভ হলে সেটি সহজে মোবাইল থেকে ব্যবহার করা যায়। তাই ওয়েবসাইট মার্কেটারদের দায় হলো মোবাইল রেসপন্সিভ ওয়েবসাইট ডিজাইন করা।
ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন:
ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য বিশেষভাবে অপটিমাইজ করা। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করে ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টে ভালো পজিশনে দেখানো হয়।
কনটেন্ট মার্কেটিং:
কনটেন্ট মার্কেটিং হলো উপযুক্ত এবং মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করে ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা। সমস্ত ওয়েবসাইট মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলি কনটেন্ট মার
ওয়েবসাইট এক্সপেরিমেন্ট: ওয়েবসাইট এক্সপেরিমেন্ট হলো ওয়েবসাইটে পরীক্ষা করা বিভিন্ন পরিবর্তনের ফলাফল। একটি ভালো এক্সপেরিমেন্ট ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য পরিবর্তন নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।
স্ট্রেস টেস্টিং:
স্ট্রেস টেস্টিং হলো ওয়েবসাইট দীর্ঘদিন সম্পূর্ণ ট্রাফিকের মুল্যবান পরীক্ষা করা। স্ট্রেস টেস্টিং করে ওয়েবসাইটের ক্ষমতা এবং পারফরমেন্স বিশ্লেষণ করা হয়। এটি ওয়েবসাইটের স্কেলিং ও ট্রাফিক বাড়ানোর সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়।
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং:
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং হলো সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টে ওয়েবসাইটটি উপস্থিত করার জন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা। এটি প্রায় সমস্ত ওয়েবসাইট মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলির সাথে সম্পর্কিত।
ওয়েবসাইট এনালিটিক্স:
ওয়েবসাইট এনালিটিক্স হলো ওয়েবসাইটের ট্রাফিক, ব্যবহারকারী মতামত এবং অন্যান্য ডেটা সংগ্রহ করা। এটি ওয়েবসাইট মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলি বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করে এবং এটির ভিত্তিতে পরিবর্তন করা সম্ভব।
সেলস ফান:
সেলস ফান হলো একটি মার্কেটিং প্রক্রিয়া যা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট ট্রাফিককে সেলস প্রক্রিয়ার মাধ্য
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং:
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রচার এবং মার্কেটিং করা। এটি একটি দক্ষ প্রক্রিয়া এবং এটি ওয়েবসাইটের সাথে সম্পর্কিত।
মূল্য বিনিময়:
মূল্য বিনিময় হলো ওয়েবসাইট দ্বারা প্রদানকৃত পণ্য বা সেবার জন্য কাস্টমারদের দিয়ে দাম নির্ধারণ করা। এটি মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলি পরিচালনা করতে সাহায্য করে এবং কাস্টমারদের সন্তুষ্ট করতে সাহায্য করে।
এক্সক্লুসিভ অফার:
এক্সক্লুসিভ অফার হলো একটি প্রচার প্রক্রিয়া যা কাস্টমারদের বিশেষ অফার দেয়। এটি মার্কেটিং প্রক্রিয়াগুলি পরিচালনা করতে সাহায্য করে এবং কাস্টমারদের সন্তুষ্ট করতে সাহায্য করে।
ইমেল মার্কেটিং:
ইমেল মার্কেটিং হলো কাস্টমারদের ইমেলে বিজ্ঞাপন প্রেরণ করা। এটি একটি দক্ষ প্রক্রিয়া এবং এটি কাস্টমারদের সন্তুষ্ট করতে সাহায্য করে।
ওয়েবসাইট সুরক্ষা:
ওয়েবসাইট সুরক্ষা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি ওয়েবসাইটের ডেটা এবং ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে।
ওয়েবসাইট প্লাগইন এবং এক্সটেনশন: ওয়েবসাইট প্লাগইন এবং এক্সটেনশন হলো ওয়েবসাইটের কাজের সাহায্যের জন্য । ধন্যবাদ